17 Dec, 2016 * Editor: Dipankar Dutta * Email: deepankar_dutta@yahoo.co.in * Mobile: 9891628652 * Delhi

Dipankar Dutta is no more. We pray that may his soul rest in peace.

গত সংখ্যার পাঠ-প্রতিক্রিয়া

Sharbaaniranjan Kundu: Thank you Dipankar for enriching me and bringing back faith in my poetry. My poetry may not be great, but they are honest. I am reassured. And thank you for bringing back confidence in me my making me read Ken Sherman's article. I for no reason adore you more than anyone in Delh's poetry circle. Aami kabitaagulo parey porey nebo. Aapaatato ei article-taa niyei bhaabi. Bhaalo theko. Tomar webzine-er prachchhadtaao shundar hoyechhe. 

Moina Das: দিল্লিতে অনেক দিন আছি, এত ভালো ম্যাগাজিন যে বের হয় আগে জানা ছিলো না। দিল্লির কবিদের বই সংগ্রহ করতে চাই। কোথায় পাওয়া যায় কেউ জানাতে পারেন ?

Pijush Biswas: ডানার ঝাপটে এক ডানা শিশু ডানা মেলেছে আশ্রয়...একদিন আওয়াজ হইয়ে ওঠার প্রতিবেদন ! কবিতাও কথা বলে ওঠে । @নীলাদ্রি বাগচী 

Pijush Biswas: হেনরী জীবন্ত মানুষের চেহারায়, ভাবনায় ঘিরে থাকে। অমিতাভ দার লেখা বহুদিন পরে পড়লাম। নতুন অবতারে বেশ টেনিস খেলিয়ে নেয়, একবার এদিকে আর একবার ওদিকে বলের মত ঘুরতে থাকে পাঠকের দৃষ্টি। সবাই জিততে চায়, কিন্তু খেলায় শক্তিশালি প্রতিপক্ষ হৌক। @অমিতাভ মৈত্র

Pijush Biswas: ঢেউ আমাকে ছুঁলো। গায়ে ছবি মাখিয়ে গেলো। এক এক অন্য ধরনের কবিতা। @কৌশিক চক্রবর্তী 

Barin Ghosal: অনেকদিন পরে কৌশিক, কবিতাকে ভালবাসলাম। @ কৌশিক চক্রবর্তী 

Pijush Biswas: শুভ। শুভ। আলাদা একটা স্পেস বানিয়ে নিয়েছে শুভ। তার কবিতাটি অনেক সাবলীল, শক্তিশালি অভিব্যক্তি, সময়ের জন্য উপযুক্ত, মাল্টি ডাইমেনশন। ভাবনার গভীরতা আছে, বিশ্লেষণ আছে। দাঁড় করিয়ে পাঠ করিয়ে নেবার ক্ষমতা। ব্রাভো। এখন বিকেল তিনটে বাহান্ন। @ শুভ আঢ্য 

ময়না দাশ: কবিতার এতকিছু বুঝি না, কিন্তু সুখপাঠ্য তো বটেই। @ শুভ আঢ্য 

Sharbaaniranjan Kundu: Manda noy. Tabey khub beshi erakam kabitaa porley klaanti aasbey. @ শুভ আঢ্য 

Barin Ghosal: এটা সোজাসুজি কবিতা নয় শুভ। একে বলে 'পরিবিষয়ি কবিতা', জানো বোধ হয়। @ শুভ আঢ্য 

Arghya Dutta: আমিও দেখলাম, ডুবুরির সাথেই। তবে...   @ শুভ আঢ্য 

Pijush Biswas: গতি আছে লেখায়, অমিতাভ, একটা ট্রেন লাইন বরাবর লেখনীকে ছুটিয়ে দেয়, কু ঝিক ঝিক কবিতা ফুটে ওঠে। এ কবিতার আলাদা ধ্বনি, ভাষা আলাদা। বেশ ভাল লেগেছে। @ অমিতাভ প্রহরাজ 

ময়না দাশ: বেশ কয়েকবার পড়ছি। একটু আধটু বুঝতে তো পারছি। @ অমিতাভ প্রহরাজ

Barin Ghosal : · লেখামো ভাল লাগল বেবী। @ অমিতাভ প্রহরাজ 

Pijush Biswas: রমিতের কবিতা এই প্রথম পড়া। মাছের বউ রা কি বলে জানি না বরং জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে লেবা শাক খেতে খেতে লুঠ হয়ে যাচ্ছে ঘুমন্ত কুন্ডলীর পাশে পাকিয়ে ওঠা কাচের বাড়ি। @ রমিত দে 

Pijush Bishwas: একে কি ফাটিয়ে লেখা বলা যায় ? দারুণ ফর্মে আছেন উমাপদ কর, আত্মবিশ্বাসে কবিতাগুচ্ছ বলছে যেতে নাহি দিব। @ উমাপদ কর 

Nilima Deb: শব্দ গুলি কথা বলছে সরাসরি। সবগুলি কবিতাই ভাল বেসেছি সমানে। ভাল থাকুন। আরও উপহার দিন এমন চিন্তা ও মননের অসাধারণ লাইব্রেরী। @ উমাপদ কর 

Pijush Biswas: মাতাল করে দেওয়া কবিতায় মহুয়ার গন্ধ তো থাকবেই। ব্যথার ক্লিভেজে লুকিয়ে রাখি হারিয়ে ফেলা সম্পর্কের মধুর মহুয়া৷ @ সুমন মল্লিক

Arghya Dutta: পড়লাম। সুরক্ষা বলয় থেকে তার কেটে নিলে অস্তিত্বের গণিত সংকটে পড়ে-- ভালো লাগল। আর 'ফ্রিজে রাখা ব্যঞ্জনের জন্য বাড়ি ফিরতে হয়'... চরম! @ পীযূষকান্তি বিশ্বাস 

Pijush Biswas: ধন্যবাদ অর্ঘ্যদা। এই তো শীত আসছে, ফ্রিজের দরকার পড়বে না আর বোধহয় কিছুদিন।

Pijush Biswas: স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে, এক আশ্চার্য সুখ এই মুক্তিতে। অনুগত পোষ্য অথচ ভক্ত নই। বাহ, কি উচ্চারণ। @ পায়েলী ধর 

Pijush Biswas: হু হু করে ওঠা দিনে এমনই একটা চেঞ্জারের প্রয়োজোন ছিলো। ভালো কবিতা লিখেছেন মিস অহনা সরকার। @ অহনা সরকার 

Pijush Biswas: শকুন্তলার কাহিনীকে জীবন্ত করে তুলে আনেন। কবিতায় গতি পেয়ে যায়। বাহ ! @ রিমি দে

Pijush Biswas: তুহি মেরা হিরো হে... তুহি হে মেরা মন্দির ভি হে। কবিতা এমন করে বলতে শেখায়।
হলুদ ওড়না
ফুঁ হয়ে ওড়ে ...হয় এরকম হয়। জয়শীলা গুহবাগচী

Pijush Biswas: কবিতারও কি একটা শরীর আছে ? তোমার পোশাকের মত শরীর শিখিনি বলে হিংসে হয়। যখন হিংসে আছে, তো শরীর নিশ্চয় আছে। হিন্দোল গঙ্গোপাধ্যায় এর কবিতা প্রথম পড়লাম। নভেল এফোর্ট। তামাম স্ট্যাম্প ছিঁড়ে নাও এই বসন্ত প্রহরে, হেঁটে যেতে চিঠির আর ঠিকানা লাগেনা....অসাধারণ।  @ হিন্দোল গঙ্গোপাধ্যায়

Pijush Biswas: এমন একটা শহরের স্বপ্নই তো দেখি। যেখানে কোন কৃত্রিম হিসাব নেই, শহর থেকে উধাও হয় হিসেব পথ থেকে ধুলো। এমন একটা পরাবস্তবতার কথা ভাবাচ্ছে। ভালো লিখেছেন। @ শ্রেয়া ঠাকুর

Pijush Biswas: শ্রীময়ীর লেখা আগে পড়েছি। এখানে নতুন করে আবিষ্কার করলাম। ওর লেখা অনেক পরিনত হয়েছে। @ শ্রীময়ী আলো

Pijush Biswas: এমন ভাবেও টেনে আনা যায় কবিতার ইতিহাসে।
তার লোমকূপ দিয়ে বেরিয়ে আসছে গুঁড়ো গুঁড়ো
থার্মোমিটার
লাল হয়ে যাচ্ছে চৈত্রের নাভিকূপ
মায়াবী থালার শীতার্ত পরিবেশন
খৃষ্টপূর্ব লাল স্তন ---
সিমপ্লি অসাধারণ  @ স্বর্ণায়ু মৈত্র

Subhankar Chowdhury: sotyi khub valo laglo. jodio prothombar porlam. রূপকথার গল্প ta amar sobtheke besi valo laglo. @ স্বর্ণায়ু মৈত্র

Arghya Dutta: ভালো লাগলো। @ স্বর্ণায়ু মৈত্র

Pijush Biswas: মানুষের বিজয়গাথার ইতিহাসে ধরা থাকে কবিতা। ভালো লিখেছেন। বেশ। @ সুপ্রিয় চন্দ

Nilima Deb: ভারসেটাইল লেখনীর বর্ণাঢ্যতা ...! খুব ভাল লাগলো। @ দীপঙ্কর দত্ত 

Pijush Biswas: এ কবিতা আগামীর কবিতা। নতুন বা পুরোনো নয়, প্রত্যেকটা দিন এগুবে আর কবিতা অনন্যসাধারণ ভাবে নিজেকে প্রকাশ করবে। এমন ভাষা, এমন দ্যোতনা খুব কম দেখা যায়। খুব ভালো লেখা। @ দীপঙ্কর দত্ত 

Barin Ghosal: লেখা দুটোই আমাকে আগে পড়িয়েছিস। খুব ভাল লেগেছে কবিতাগুলো। ভাল আছিস ? @ দীপঙ্কর দত্ত 

Arghya Dutta: মনযোগ সহকারে পড়লাম। সওদাগর বেশ ভালো লাগলো। @ দীপঙ্কর দত্ত 

Arghya Dutta: কিছু 'টাইপো' বাদ দিলে লেখাটা বেশ ভালো লাগলো। আমার কাছে প্রয়োজনীয়ও বটে। অনেক নতুন কবির সাথে প্রাথমিক পরিচয়টুকু অন্ততঃ হতে পারলো। @ জুবিন ঘোষ 

Manik Saha: খুব ভাল একটি লেখা হয়ে উঠতে গিয়েও আটকে গেল স্থানিকতা দোষে। লেখার দৈর্ঘ্য অনুযায়ী ব্যাপ্তি আর একটু বেশি হলে আরো ভাল হত। তবু এমন একটি লেখা যা অবশ্যই সাধুবাদযোগ্য। ধন্যবাদ এই লেখাটির লেখক ও শূন্যকাল এর সম্পাদককে। @ জুবিন ঘোষ 

Abhijit Chakraborty: গদ্যটিতে বাংলাদেশ বা ত্রিপুরার কাব্যচর্চার কোনও উল্লেখ নেই। তাই শিরোনামটি মানতে পারছিনা। এটা অজ্ঞতা না উন্নাসিকতা জানিনা। সুদীর্ঘ কাল পেরিয়েও যদি এখনো এই ধরণের খণ্ডিত আলোচনা হয়, তবে বাংলা সাহিত্যে বিচ্ছিন্নতাই বাড়বে। আর কিছু হবেনা। @ জুবিন ঘোষ 

Barin Ghosal: রবীনদা, জাস্ট অসাম হয়েছে লেখাটা। একদিন প্রণাম করতে আসবো। @ রবীন্দ্র গুহ 

Barin Ghosal: তাপসের ধাতব ভাস্কর্য ভাল লাগল। @ তাপস দাস

Barin Ghosal: আফ্রিকার কবিতা অসাধারণ। কবিকন্ঠে কবিতা ফেল করেছে। দেবাদৃতার কবিতা খোলেনি। সব্য আর শুভর কবিতা আনস্টেডি শোনা গেছে। জমেনি। এই সংখ্যার হিরো রবীনদা। ফাটিয়ে দিয়েছে গুরুদেব।