ভাঁড়মে চাঁদের রেনবো
সইপাতানো রেলস্বরে
প্রাথমিক জলগুঞ্জন এবছরের
মুনমুন কথা
বর্ষীয়ানরা একদম ওপরে আলোর মিডিয়া গোললাইনে
রাংতা সাজাচ্ছে গুঁড়ো জলের হ্যাপি বার্থডেতে
ভেজাগ্রামের উজ্জ্বলতম প্রতিক্লাউনটি
প্রথমে দৌড়ে যাবে রেলজোড়ার ওপর দিয়ে
তারপর ট্রেনের পা
মাড়িয়ে যাবে স্বর
আলোদের
আজকের মতো শেষ দেখার জন্য বসে আছে গ্রামের খোকাখুকুরা
চোখে শোনা
রঙীন গন্ধ
রাংতার শেষ নেই
শেষ নেই রেনবো আকারে ক্ষণপাতনের
স্বতন্ত্র বধির নিংড়া হ্যাজাকের চূর্ণ ম্যান্টেল
আবার আসছে বাজার থেকে
রিহার্সাল চলতে চলতে হারানো আকাশ
কারো অংশ নয়
গতিশীল সবটাই জড়মুলুকের জড়
তাকে পাওয়া অগতির জোড়া ও টুকরো প্রায় জলের দামে
বাচ্চাদের চোখে আটকে দেয়া হল হাসতো বায়োস্কোপ
স্বপ্নদূষণের ঘোলাভাবটা কেটে গেলে দেখি
অচেনা গাছ দাঁড়িয়ে ছিল অক্সিজেন নিয়ে
প্রতিক্লাউনের পাশে
ভালোয় ভালোয় কথা কথাময় হয়ে উঠছে
আমার কবিতায় সেক্সসিম্বলহীন নারী কেন যে আসেনি
বোঝা ভার
এসেছে অনেক প্রকার গাছ অনেক প্রকার খোকাখুকু
বৃষ্টি ধনুক
ফ্যাক্স
কোবোল ময়েশ্চারাইজার স্রাব
সাতটি আঁচড়ে জাগা নিতম্বার বধির সংলাপ
তুমিও সুলতা
রাত্রিজুন
ঝাঁপ
বাতাসমিল
আমি গান বলি আর চামড়ায় শুনি স্টিরিওফোনিক
ইন্দ্রিয়রা পরস্পর জায়গা বদল ক’রে খেলছে
মাঝে মাঝে শব্দহীন হয়ে পড়ছে যুদ্ধ
এবং গাছেদের প্রতি মানুষের ছোট মানুষের
অভিধানে ঢুকে পড়ছে এক একটা অসিদ্ধ পিকচারি
স্রেফ দ্বিরেল মিশেছে যানে ও ভাঁড়পোষাকে
একটা ভ্রূণ পাওয়া গেল
জিনজোড়াই এর পুঁচকে সিমেন্ট কণা
কাটা পা একটা
খয়েরি হেডের পেরেক দিয়ে দেয়ালে গাঁথা ডেকরেশন
বাঁস্তন খামার
তোমার টুকরোগুলোও তুমি
মনে হচ্ছো
যেমন পরের পৃথিবীতে তোমার কোন মুখ নেই
পরের পৃথিবীতে তুমি আমাকে দ্যাখো
জুনকালীন
সমুদ্রে কোপানো জলে বর্জন দ্বীপে বর্ষায়
কলাময় ধনুস্পতি কালার গাছে
মানুষ মারা বধির ধান আমি রুইবো
পরের বিজ্ঞাপনে অনেকের ইলেকট্রিক মুন
পা দুটো যেখানে শেষ যাখানে জীবিত